cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এখন দলে কোন নির্দেশনা দেন না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শুক্রবার সকালে নয়পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালযয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
গত ১৩ সেপ্টেম্বর গণতন্ত্রের মঞ্চের নেতারা এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন। এরপর গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সরকারের নির্বাচনে ফাঁদে পা না দিয়ে বেগম খালেদা জিয়া একদম আন্দোলন চালিয়ে নিতে বলছেন।
এ বিষয়টি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, কে কি বলেছেন জানি না। আমাদের কো চেয়ারম্যান আছে, স্ট্যান্ডিং কমিটি আছে সেভাবেই সিদ্ধান্ত হয়। চেয়ারপারসন অসুস্থ। তিনি কোন দলীয় নির্দেশনা দেন না।
এ সময় আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর সরকারের পদত্যাগের এক দফা যুগপৎ আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন নির্বাচন নিয়ে কথা হচ্ছে কেন? এটা শুনে আমরা অবাক হয়েছি। গত দুই নির্বাচন কারচুপির মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে করতে হয়েছে। এখন দেশে গোটা ব্যবস্থা একটি দলকে ক্ষমতায় নিয়ে আসা।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে বিএনপির মহাসচিব বলেন, দয়া করে সাধারণ মানুষের কথা পড়ুন। এখনও সময় আছে সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হোক। প্রতিহিংসা, অহংকার ছেড়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।
মির্জা ফখরুল বলেন, সরকার মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা করছে। সরকার একটি গন্ডির মধ্যে আছে, আশেপাশের মানুষ ভুল বোঝাচ্ছে সরকার আবার নতুন করে গায়েবি মামলা শুরু করেছে, নেতাকর্মীরা আদালতে হাজিরা দিতে ব্যস্ত। নেতাকর্মীরা কেউ বাসায় থাকতে পারে না। দেশের বিচার বিভাগ পুরোপুরি সরকারের নিয়ন্ত্রণে, দলীয়করণ করা হয়েছে। ন্যায় বিচার মিলছে না।
গতকাল ঢাকার কৃষি মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডে দুঃখপ্রকাশ ও ক্ষতিগ্রস্তদের সমবেদনা, পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেয়ার দাবি জানান বিএনপির মহাসচিব। তিনি বলেন, ঢাকা মহানগরের মার্কেটে আগুন লাগছে। নতুন করে তৈরি করার সুযোগ নিয়ে নিজেদের লোকদের দেয়ার চক্রান্ত চলছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, এমরান সালেহ প্রিন্স প্রমুখ।